ধর্মশুর যে গ্রামের কলংকের শেষ নেই

ধর্মশুর হলো রুহিতপুর ইউনিয়ন এর একটি অন্যতম জঘন্য গ্রাম যেখানে মন্দ কাজের জন্য কোন লিমিট নেই। যে গ্রামে সকল প্রকার নেশা সহ জুয়া ও নারী ব্যবসায়ীর কোন অভাব নেই, আজ আমরা সেই গ্রাম সম্পর্কে কিছু তথ্য জানার চেষ্টা করব।

কোথায় ধর্মশুর?

রুহিতপুর ইউনিয়ন, রুহিতপুর বাজার হতে পূর্বে ১ কিঃমিঃ ভিতরে, রুহিতপুর বাজার হতে রিকশা ভারা ১০ টাকা।

একটা সময় ছিল রুহিতপুর বাজারটা নিয়ন্ত্রন করত এই ধর্মশুরের লোকেরা, কিছু ব্যাবসায়ী ও বেশিরভাগ-ই ছিল দালাল।

কৃষক’রা রুহিতপুর বাজারে তাদের শষ্য বিক্রি করে কখনই লাভবান হতে পারে নি, না পেয়েছে তাদের ন্যায্য মূল্য।

তাদের কয়েকটি মূল কর্ম

  • যে দামে কিনে নিত সে দাম দিত না,
  • ১০ কেজি পণ্যকে তারা ৭/৮ কেজি বানাতো,
  • ভালো জিনিসকে উলটা পালটা করে মন্দ বানাতো,
  • তাদের নিজস্ব দাড়ি পাল্লা ও পাথর থাকত যার উজন সঠিক ছিল না,
  • মরা গরু বিক্রি করা,
  • মরা মুরগী বিক্তি করা
  • ওজনে কম দেয়া তো তাদের নীতি বলা চলা।

তাদের ঐ সকল মূল ব্যাবহারের কারণে বেশিরভাগ কৃষকরাই কেঁদে বাড়ি ফিরত, সেই বদ দোয়ার বর্কতে আজ ধর্মশুরের কোন ব্যাবসায়ীকে কেউ বিশ্বাস করে না।

আর তাদের ঐ আচরণের কারণে আজ রুহিতপুর বাজার নেই বললেই চলে, আজ রুহিতপুর বাজার যতটুকু টিকে আছে তা সোনাকান্দার লোক ও আসে-পাশের লোকের মাধ্যমে।

মৃত গরুর মাংশ বিক্রি করা

মৃত গরু জবাই করে মাংশ বানিয়ে খুচরা বিক্রি করে ধর্মশুরের এক অসাধু ব্যাবসায়ী, এর পর থেকেই রুহিতপুর বাজারের নাম শুন্যের কোঠায় চলে আসে। এ ঘটনা প্রায় ২০১৮ এর দিকে ঘটে এর পরেই রুহিতপুর বাজারের ধস শুরু হয়, এখন কিছু মাছ সবজি বিক্রি হলেও মুরগি ও গরুর মাংশ যেন কেউ কিনতেই চায় না। তাদের ঐ দুর্ণাম এর কারণে ।

ধর্মশুরের যৌন কর্ম যেন জীবনের অংশ

২০২৪ এর ঘটনা ৬৫ বছরের বৃদ্ধা মহিলা যে নানী বা দাদীর বয়সের তাকেই রেহাই দেয় নি ধর্মশুরের যুবকরা। তাকে রাতে একা পেয়ে ধর্ষন করে । পরদিন সকালেই তা হিরিক পরে গ্রামে সকল মানুষ জরো হয়ে ঐ যুবকদের সন্ধান করতে থাকে। YoutubeFacebook এ খবর ছড়িয়ে পর ও ভাইরাল হয়।

আরো তথ্য যোক্ত হবে…

Social Media

Leave a Reply