রুহিতপুর বাজার এর কালো অধ্যায়
কেরানীগঞ্জ এ রুহিতপুর ইউনিয়ন এ রুহিতপুর বাজার একটি অন্যতম বাজার এই বাজারে আগে একটি হাট মিলত প্রতি সোমবার, যেখানে সকল কিছু পাওয়া যেত এতই ব্যাস্ত ছিল বলা বাহুল্য।
রুহিতপুর হাট বন্ধের মূল কারণ
এই হাটকে কেন্দ্র করে এলাকার ওনেক বেকার মানুষ কাজ করত, কিন্তু বেশ কিছু অসাধু ব্যাবসায়ী, ফয়রা, দালালদের কারণে এই হাটটি বন্ধ হয়ে যায়।
আর এই অসাধু দালাল, ফইরা বা বেপারিরা ছিল সবাই ধর্মশুরের।
অন্য এলাকার ব্যাপারিদের উপর তারা অনেক যুলুম করত ও তাদের থেকে চাঁদা আদায় করত বিদায় তারা এই হাট ছেরে দেয়।
এই সুযোগে ধর্মশুরের অসাধু ব্যাবসায়ীরা আরো সুযোগ পেয়ে মানুষের উপর অনেক জুলুম করত।
এদের কিছু প্রমাণ আজো ঐ বাজারে বিদ্যমান, কিছু নমুনা পাওয়া যাবে বাজারের ফল ব্যাবসায়ীদের থেকে।

ধর্মশুরের অসাধু ব্যাবসায়ীরা কি করত?
শুরুতে হাটের দিন তারা যে অকর্মগুলা করত তা হলোঃ যদি কেউ ২০ কেজি মটরশুটি নিয়ে যেত হাটে তারা কিনে নিত।
ধরুন কিনে নিত ১৫টাকা কেজি, এবার তারা সেই মটরশুটি মাপ করত, সেই ২০ কেজি মটরশুটিকে বানাত ১৬/১৭ কেজি ।
১৬-১৭ কেজি বানিয়ে ঝগড়া লাগিয়ে দিত এবং সকল মাল অন্যান্য মালের সাথে মিক্স করে দিত যেন দ্বিতীয়বার উজন করতে না পারে।
এরপরে কোন টাকা ই দিবেনা কারণ উজনে কম এনেছে এই অভিযোগ করে।
রুহিপুর হাট- বাজারের কিছু বড় দুর্নাম
সংক্ষিপ্ত আকারে বড় কিছু বিষয় তোলে ধরা হলো যে কারণে রুহিতপুরের হাট-বাজারের দুর্নাম বা বদনাম হয়েছে, আর রুহিতপুরের হাট বন্ধ হওয়ার কারণ সমূহঃ
- উজনে কম করা
- ঝগড়া করা
- চাঁদা আদায় করা
- মৃত গরু জবাই করে বক্রি করা (এটি একটি ভাইরাল বিষয় যা এলাকাবাসি সবাই জানে কিন্তু আফসোস এর কোন বিচার হয় নি। )
- মুরগী তে উজনে কম দেয়া (এখন ও রুহিতপুর বাজারে এ ব্যাবসা চালু রয়েছে)
- সকল বেচা-কেনার ক্ষেত্রেই দালাল (এখনো এই দালালী পেশাটা ধর্মশুরের অনেক দালাল-ই ধরে রেখেছে, মাছের থেকে শুরু করে মুরগীর বাজারে গেলে এখন ও ঐ সকল দালাল গুলা তেরে আসবে আপনার সামনে)
লিংক
Go to Home page & Facebook Page
রুহিতপুর বাজার এর কালো অধ্যায়
আরও তথ্য পেতে আমাদের সাইট ভিসিট করতে থাকুন। এবং আমাদের ফেসবুক পেজ লাইক দিয়ে পাশে থাকুন।